সবুজ মনের রসদ
Ichchhamoti Logo

দিনের শেষে কাঠুরে বাড়ি ফিরে এল। খেতে বসে তার তিন মেয়েকে বললে সব কথা।
কাঠুরের বড় মেয়ে বলল- " বাবা, ভালুককে বিয়ে করার থেকে মরে যাওয়া ভাল"।
মেজ মেয়ে বলল- " বাবা, আমারও একই কথা"।

বড় দুই মেয়ের কথা শুনে কাঠুরে মুষড়ে পড়ল। তখন তার ছোট মেয়ে নিন্‌ফা বলল- "বাবা, আমি ভালুককে বিয়ে করব"।

পরের দিন নিন্‌ফা আর তার বাবা জঙ্গলে গেল। সেখানে ভালুক তাদের জন্য অপেক্ষা করেছিল। সুন্দরী নিন্‌ফাকে দেখে ভালুকের বেশ পছন্দ হল।

নিন্‌ফা ভালুককে শর্ত দিল। সে বলল- "আমার মা আমাকে বলেছিলেন সব সময়ে ঈশ্বরের নির্দেশ মেনে চলতে। তাই আমি যদি আপনাকে বিয়ে করি, তাহলে পাদ্‌রির সামনে বিয়ে করব"।

ভালুক নিন্‌ফার কথায় রাজি হল। সে জানাল, পাদ্রীকে তাহলে জঙ্গলে আসতে হবে। কাঠুরে পড়িমড়ি করে ছুটল পাদ্রীর খোঁজে। অনেক খুঁজে একজন পাদ্রীকে নিয়েও এল। তিনি মন্ত্র পড়ে ভালুক আর নিন্‌ফার বিয়ে দিলেন।

মহাশ্বেতা রায় চলচ্চিত্রবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা করেন। ওয়েব ডিজাইন, ফরমায়েশি লেখালিখি এবং অনুবাদ করা পেশা । একদা রূপনারায়ণপুর, এই মূহুর্তে কলকাতার বাসিন্দা মহাশ্বেতা ইচ্ছামতী ওয়েব পত্রিকার সম্পাদনা এবং বিভিন্ন বিভাগে লেখালিখি ছাড়াও এই ওয়েবসাইটের দেখভাল এবং অলংকরণের কাজ করেন। মূলতঃ ইচ্ছামতীর পাতায় ছোটদের জন্য লিখলেও, মাঝেমধ্যে বড়দের জন্যেও লেখার চেষ্টা করেন।

আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।
undefined

ফেসবুকে ইচ্ছামতীর বন্ধুরা