সবুজ মনের রসদ
Ichchhamoti Logo

বিয়ের পরে ভালুক নিন্‌ফাকে নিয়ে জঙ্গলের গভীরে নিজের গুহার দিকে রওনা দিল। কাঠুরে মন খারাপ করে পাদ্রীর সাথে ঘরের পথ ধরল।

যখন সন্ধ্যা নেমে এল, তখন গুহার ভেতরে অন্ধকার ঘনিয়ে এল। সেই অন্ধকারের মধ্যে দাঁড়িয়ে জোরালো গলায় ভালুক এক মন্ত্র আওড়ালোঃ
বিরাট ভালুক, লোমশ ভালুক, ভালুক ভয়ঙ্কর-
বদলে হও রাজপুত্তুর- সাহসী, সুন্দর!

মন্ত্র পড়ার সাথে সাথে ভালুক বদলে হয়ে গেল এক সুন্দর রাজপুত্র। সে নিন্‌ফাকে বলল- "আমি এক অভিশপ্ত রাজকুমার; এক ডাইনির অভিশাপে আমি দিনে ভালুক হয়ে যাই, আর রাতে আবার মানুষ হয়ে যাই। তুমি এখানে নিজের মনের আনন্দে থাক, যা ইচ্ছা তাই কর। একটাই শর্ত- তুমি কাউকে বলতে পারবে না যে আমি একজন অভিশপ্ত রাজকুমার।"

পরের দিন রাজপুত্র ঘুম থেকে উঠে বলল-
রাজপুত্তুর- সাহসী, রাজপুত্তুর সুন্দর!
বদলে হও বিরাট ভালুক, লোমশ ,ভয়ঙ্কর !
মন্ত্র বলার মুহুর্তের মধ্যে রাজপুত্র বদলে আবার ভালুক হয়ে গেল।

মহাশ্বেতা রায় চলচ্চিত্রবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা করেন। ওয়েব ডিজাইন, ফরমায়েশি লেখালিখি এবং অনুবাদ করা পেশা । একদা রূপনারায়ণপুর, এই মূহুর্তে কলকাতার বাসিন্দা মহাশ্বেতা ইচ্ছামতী ওয়েব পত্রিকার সম্পাদনা এবং বিভিন্ন বিভাগে লেখালিখি ছাড়াও এই ওয়েবসাইটের দেখভাল এবং অলংকরণের কাজ করেন। মূলতঃ ইচ্ছামতীর পাতায় ছোটদের জন্য লিখলেও, মাঝেমধ্যে বড়দের জন্যেও লেখার চেষ্টা করেন।

আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।
undefined

ফেসবুকে ইচ্ছামতীর বন্ধুরা