সবুজ মনের রসদ
Ichchhamoti Logo
কাজী নজরুল ইসলাম

আজ ২৪শে মে, কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মদিন। আজকের দিনে, ইচ্ছামতী পরিবারের তরফ থেকে তাঁকে জানাই প্রণাম ও ভালবাসা।


কাজী নজরুল ইসলাম "বিদ্রোহী কবি" নামেই বেশি পরিচিত। তাঁর লেখা দেশাত্ববোধক কবিতা ও গানগুলি স্বাধীনতা সংগ্রামের সময়ে মানুষের মনে অত্যাচারী ইংরেজ সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ আর বিদ্রোহ করার সাহস জুগিয়েছিল। জাত-পাত নিয়ে মানুষে মানুষে হিংসা-হানাহানির ঘোর বিরোধী ছিলেন তিনি। কিন্তু তিনি শুধু বড়দের মনের কথাই লেখেননি, তিনি ছোটদের জন্য নানাধরণের দারুণ মজাদার এবং সুন্দর সব ছড়া লিখে গেছেন। "লিচু-চোর", "খুকী ও কাঠবেড়ালি", "প্রভাতী", এইসব ছড়াগুলি পড়লেই বোঝা যায়, তিনি ছোটদের কতটা ভালোবাসতেন।


আজকে , কাজী নজরুল ইসলামের জন্মদিনে, তোমার জন্য রইল তাঁর লেখা সবথেকে পরিচিত ছড়াগুলির মধ্যে একটি- " খুকী ও কাঠবেড়ালী"। ছড়াটা হয়ত তুমি আগে পড়েছ। কিন্তু তাতে কি? ভাল লেখা বার বার করে পড়াই যায়।আর যদি আগে না পড়ে থেকে থাক, তাহলে পড়ে দেখ, এর পরে হয়ত তোমারও কাঠবেড়ালীর সাথে ভাব করতে ইচ্ছা করবে।


আজ ইচ্ছামতীর পুরনো সংখ্যা থেকে তোমার জন্য ফিরিয়ে আনলাম একটা গল্প। গল্পের নাম "কৃষ্ণ মহম্মদ"। কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম সন্তানের নাম ছিল কৃষ্ণ মহম্মদ। দুর্ভাগ্যজনক ভাবে, শিশুটি অবশ্য জন্মের পরে পরেই মারা যায়। কিন্তু এই গল্পের কৃষ্ণ মহম্মদ কোন ছোট্ট শিশু নয়। তাহলে কে সে? সেটা জানতে হলে পড়েই দেখ এই এই গল্পটা।


এই সপ্তাহটা শেষ হচ্ছে বেশ অনেকখানি মন খারাপ নিয়ে। কেন জান? কারণ, ছন্দা গায়েন, সেই মেয়ে, যিনি মাত্র গত বছরই এভারেস্ট জয় করেছিলেন, তিনি চারদিন আগে কাঞ্চনজঙ্ঘার পশ্চিম শিখর, ইয়ালুং-কাং জয় করতে যাওয়ার পথে তুষারঝড়ের কবলে পড়েন। তারপর থেকে ছন্দা এবং তাঁর দুইজন শেরপা সঙ্গীর আর কোন খোঁজ নেই। ইয়ালুং-কাং জয় করার আগে ছন্দা এবং তাঁর অন্যান্য সঙ্গীরা কাঞ্চনজঙ্ঘা জয় করেছিলেন। গত চারদিনে ওই অঞ্চলে এত তুষারঝড় হচ্ছে, যে ইচ্ছা থাকলেও ইদ্ধারকারী দল ভাল করে খোঁজ করতে পারছেন না। পৃথিবীর সর্বোচ্চ এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ শিখরদুটিকে জয় করা এই অসমসাহসী মেয়ে খুব তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরে আসুন,আমাদের সবার এখন এই প্রার্থনা।


খুব ভাল থেক ।



আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।
undefined

ফেসবুকে ইচ্ছামতীর বন্ধুরা