খাচ্ছে ওরা ব্যাকটিরিয়া খাচ্ছে ওরা ছাইপাঁশ
এসব নিয়েই বাঁচছে ওরা গোটা জীবন, দিন মাস।
ওই ফুটপাথেই বাঁচছে ওরা, ফুটপাথটাই ঘর
ফুটপাথটাই আপন শুধু, আর সবটাই পর।
ছেঁড়া কাঁথা, ইটের বালিশ, হাজার লোকের হিসু
এসব নিয়ে যায় ঘুমিয়ে এ 'কলকাতার যীশু'।
ঘুমের ঘোরে রাতদুপুরে উঠলে গায়ে গাড়ি
পুলিস এসে পেটায় কষে দোষটা যেন তারই।
হাজার বারও ভাবে যদি ফুটপাথটাই ঘর
ফুটপাথটাও অন্য কারও, ফুটপাথটাও পর!
ছবিঃ ত্রিপর্ণা মাইতি
আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।
বাতাস রে তুই বল না আমায়
আজকে কোথায় বৃষ্টি হবে
কোন চারাটার কষ্ট দারুণ
ফ্ল্যাট বাড়িতে মাটির টবে?
এই তো সেদিন অফিস ফেলে যেই গিয়েছি তরাই বনে
বন তো দেখি খুব সেজেছে সবুজ সাজে বিয়ের কনে।
মিষ্টি সুরে শিস দিয়ে কে ডাকছে শুধু
বৃষ্টি রে তুই দুষ্টু ভারি তোর গলাতে সেই চেনা সুর
ঘরের ছাদে গাছের পাতায় বাজছে রে তোর পায়ের নূপুর।
বৃষ্টি কোথায়
কদিন আগে বিশ্বকর্মা টাইম মেসিন চড়ে
নামল এসে গড়ের মাঠে উনিশ তারিখ ভোরে;
সাথে হরেক যন্ত্রপাতি কোনটা কখন লাগে,
বলল বাবা- সাইকেলটা ঠিক করে দে আগে!
মা
বৃষ্টি রে তুই আয় না ঝেঁপে আমাদের এই গাঁয়ে
দে ছুঁয়ে দে মিষ্টি ছোঁয়া রাঙা মাটির পায়ে।
ওই যে মাটি, মাটির
শিউলি ফুলের গন্ধ এল
সঙ্গে সাদা মেঘের দল
কাশফুল সব দোলায় মাথা
বলছে আমার সঙ্গে চল।।
সঙ্গে যাবি দেখতে পাবি
মহালয়ার সাতসকালে
মধুর আমার
পেঁজা মেঘ গুলো আকাশে বেড়ায় খেলে
ওরাও বুঝি পেয়েছে পুজোর ছুটি,
শিউলির দল মায়ের শাসন ভুলে
রোদ ঝরা ঘাসে দেয় শুধু লুটোপুটি
মেঘনা মানে নদী
মেঘনা মানে মেয়ে
মেঘনা মানে মেঘের পাহাড়
সারা আকাশ ছেয়ে ।
আকাশ জুড়ে খেলা
সকাল সন্ধ্যা বেলা
মেঘ
নীল আকাশে সাদা সাদা মেঘগুলো সব ভাসে,
বর্ষাশেষে নদীর ধারের মাঠ ভরেছে কাশে,
শিউলিফুলের সুবাস ,
মিঠে করে বাতাস,
মোদের গাঁয়ে দুগ্গা ঠাকুর
সাত সাগরের পারে যেথায়
আছে রাজার দেশ,
সেথায় যাবো পক্ষীরাজে,
পরবো রাজার বেশ।
সঙ্গে নেবো খাপখোলা এক
মস্ত তলোয়ার,
এক কোপেতে দু'খান
