সবুজ মনের রসদ
Ichchhamoti Logo

বলো তো দেখি কী—

১.
মাথা নাই হাতি, ভাই
পাইবে দেখিতে,
অন্তহীনে দস্যুজাতি এক হয়;
মিলে তিনে, চায় মনে
মাথায় থাকিতে,
নাম তার ভেবে বল, কিবা সেই হয়।


২.
পেট কাটা গেলে হবে শুনিতে অক্ষম
অন্তহীনে থাকে পাশ ফিরে,
মাথা নেই তবু দেখায় নিচেতে কিছুর
তিনে নাম মৎস্যের সে ধরে।


৩.
মধ্যম বিহনে রূপ হয় সে ধাতুর,
নহে সুকঠিন-
তিনে মিলে পক্ষীজাতি,হয় যে সুন্দর,
খোঁজ সমাধান।


৪.
শীতেতে না হ’লে নয়, তিন অক্ষরে চিনি,
যন্ত্র,মধ্যম বিহনে-
আরাম পাইবে তিনে, সবাই তা মানি,
নাম সবে জানে।


৫.
গাছে মেলে চারবর্ণে, বর্ণে বড় মিল,
শেষার্দ্ধে বিনাশ-
দ্বিতীয় চতুর্থ ছাড়া, খেতে হয় কিল,
এ কী সর্বনাশ!


উত্তর পরের পাতায়



ডঃ জি.সি.ভট্টাচার্য ভূগোল নিয়ে পড়াশোনা করার পরে অধ্যাপনা শুরু করেন। কর্মসূত্রে বারাণসীর কাশী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। শখ নিজের দেশে ভ্রমন, লেখালিখি, বইপড়া ও নতুন বন্ধুদের সাথে পরিচয়। অনেক পত্র পত্রিকায়-প্রিন্ট ও ই-মাধ্যমে-গল্প, কবিতা,প্রবন্ধ বাংলা, হিন্দী ও ইংরাজিতে ছাপা / প্রকাশিত হয়েছে। ছোটদের জন্য কিছু লেখা –ধাঁধা, ছড়া, গল্প ভারতের ও বাংলাদেশের পত্রিকায় নিয়মিত প্রকাশিত হয়ে থাকে।

আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।
undefined

ফেসবুকে ইচ্ছামতীর বন্ধুরা