সবুজ মনের রসদ
Ichchhamoti Logo
নিজেই বানাও কলমদানি

পড়ার টেবিলে একটা কলমদানি না হলে চলেই না। আবার কাউকে কিছু উপহার দেবে ভাবছ? সেক্ষেত্রেও কলমদানি দারুণ একটা উপহার হতে পারে। নিজেই যদি একটা কলমদানি বানিয়ে ফেলা যায়, তাহলে কেমন হয়? চলো শিখে ফেলি কীভাবে সহজেই তৈরি করা যায় একটি আকর্ষণীয় কলমদানি।

যা যা লাগবেঃ

  • টিস্যু রোল
  • পুরনো একরঙা কাপড়ের টুকরো
  • কিছু বাতাবিলেবুর বীজ/ পেস্তার খোসা
  • বড় পুঁতি
  • গ্লিটার
  • আঠা
  • কাঁচি
  • শক্ত কাগজ

যেভাবে বানাবেঃ

১. প্রথমেই মাপমতো কাপড় কেটে আঠা দিয়ে টিস্যু রোলের উপরে লাগিয়ে নাও।

নিজেই বানাও কলমদানি

২. এবার শক্ত কাগজ থেকে টিস্যু রোলের চেয়ে একটু বড় ব্যাসের বৃত্ত এঁকে কেটে নিয়ে তার উপরে আঠা দিয়ে কাপড় আটকে নাও। এটা তোমার কলমদানির ভিত্তি বা বেস।

নিজেই বানাও কলমদানি

৩. এবার বেসের উপরে টিস্যু রোলটা আঠা দিয়ে লাগিয়ে নাও।

নিজেই বানাও কলমদানি
৪. ব্যাপারটা দেখতে এরকম হবে।
নিজেই বানাও কলমদানি

৫. কলমদানির উপরে একটি পুঁতি আঠা দিয়ে লাগাও। তার চারপাশে বাতাবিলেবুর কয়েকটি বীজ পাপড়ির মতো করে লাগিয়ে নাও। এক্ষেত্রে বাতাবিলেবুর বীজের পরিবর্তে বাদামের খোসাও ব্যবহার করা যেতে পারে।

নিজেই বানাও কলমদানি
৫. সবশেষে গ্লিটার দিয়ে পছন্দমতো ডিজাইন করে শুকিয়ে নাও।

নিজেই বানাও কলমদানি

ব্যস। তৈরি হয়ে গেল একটি চমৎকার কলমদানি। এবার এটাকে তুমি তোমার পড়ার টেবিলে রাখবে, নাকি কাউকে উপহার দেবে- সেটা তোমার ইচ্ছে।

নিজেই বানাও কলমদানি

ছবিঃ লেখক

কিশোরী লেখক মীম নোশিন নাওয়াল খান বাংলাদেশের ঢাকার ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজে একাদশ শ্রেণিতে পড়ছে। পড়াশোনার পাশাপাশি সমান তালে চালিয়ে যাচ্ছে লেখালেখি, সাংবাদিকতা, ছবি আঁকা, ফটোগ্রাফি ও হাতের কাজ। ইউনিসেফ থেকে চারবার মীনা অ্যাওয়ার্ডসহ বিভিন্ন পুরস্কারজয়ী মীমের অনেকগুলো গল্প, ছড়া ও কিশোর উপন্যাস বই আকারেও প্রকাশিত হয়েছে।  

আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।
undefined

ফেসবুকে ইচ্ছামতীর বন্ধুরা