সবুজ মনের রসদ
Ichchhamoti Logo
আর্জেন্টিনা
ওম্বু

এদেশের গাছপালার কথা বলতে গেলে সবার আগে আসে পাম্পাস অঞ্চলের একমাত্র চিরহরিৎ বৃক্ষ ওম্বু(ombú)-র নাম। ছাতার মতো দেখতে এই গাছগুলো বাড়ে খুব তাড়াতাড়ি, কিন্তু কাঠ খুব নরম, ছুরি দিয়ে দিব্যি কাটা যায়। তাই এই গাছ দিয়ে বনসাই খুব ভালো হয়।

আর্জেন্টিনা
ওপরের সারি, বাঁদিক থেকেঃ কাইমান, জাগুয়ার, হাওলার মাঙ্কি
নিচের সারি, বাঁদিক থেকেঃ অসেলট, পুমা, ওয়েমুল

আর্জেন্টিনার পশুদের ও সরীসৃপদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু সদস্য হলো জাগুয়ার, পুমা, ওসিলোট(Ocelot), হাউলার মাঙ্কি (Howler Monkey), কাইমান (Caiman). অন্যান্য প্রাণীদের মধ্যে টেপির (Tapir), পেকারি (Peccary), ক্যাপিবারা (Capybara), বুশ ডগ (Bush Dog), আর্জেন্টাইন জায়ান্ট টেগু (Argentine giant tegu) নানা প্রজাতির কচ্ছপ অন্যতম।

আর্জেন্টিনা
ওপরের সারি, বাঁদিক থেকেঃ গ্রেটার রিয়া, ফ্লেমিংগো, ট্যুকান
নিচের সারি, বাঁদিক থেকেঃ হামিং বার্ড, ব্ল্যাক ফ্রন্টেড পাইপিং গুয়ান, স্মল বিল্‌ড টিনামো

পাখিদের মধ্যে দেখতে পাওয়া যায় হামিং বার্ড, ফ্লেমিংগো, টুকান, সোয়ালো , স্মল বিল্‌ড টিনামো
(Small-billed tinamou), ব্ল্যাক ফ্রন্টেড পাইপিং গুয়ান (Black-fronted piping guan), গ্রেটার রিয়া (Greater Rhea) ।

আর্জেন্টিনা

পশ্চিমের পার্বত্য অঞ্চলের প্রাণীদের মধ্যে আন্ডিয়ান কনডর (Andean Condor), আধুনিক বিশ্বের বৃহত্তম উড়ন্ত পাখি, উল্লেখযোগ্য।

আর্জেন্টিনা
সাদার্ন পুডু
ইনসেটঃ নর্দান পুডু, এটি পুডুদের মধ্যে ক্ষুদ্রতম

দক্ষিণ অঞ্চলে বাস করে বিশ্বের ক্ষুদ্রতম হরিণ পুডু (Pudu)।

আর্জেন্টিনা
ওপরে, বাঁদিক থেকেঃ করমোর‍্যান্ট, পেঙ্গুইন, ফার সীল
নিচে, বাঁদিক থেকেঃ সী-লায়ন, এলিফ্যান্ট সীল

প্যাটাগোনিয়ার উপকূলে এলিফ্যান্ট সীল, ফার সীল, সী লায়ন আর নানা প্রজাতির পেঙ্গুইন। আরও দক্ষিণে থাকে করমোর‍্যান্ট (Cormorant)।

ভূতপূর্ব ইঞ্জিনিয়ার, বর্তমানে সাংসারিক কাজের মাঝে সু্যোগ পেলেই পড়া আর লেখার আনন্দে মাতার চেষ্টায় থাকেন। সেই গোত্রের মানুষ, যারা আর কিছু না পেলে ঠোঙ্গায় ছাপা খবরও মন দিয়ে পড়েন। সারাদিনের অনেকটা সময় কাটে মেয়ে কুটুনের সঙ্গে; তার কীর্তিকলাপ মাঝেমধ্যে লিখতে চেষ্টা করেন;বর্তমানে ধানবাদের বাসিন্দা।

আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।
undefined

ফেসবুকে ইচ্ছামতীর বন্ধুরা