সবুজ মনের রসদ
Ichchhamoti Logo

ইচ্ছামতীর প্রথম সংখ্যা পড়ে আমাদের নানা বয়সী পড়ুয়ারা তাদের ভালোলাগার কথা জানিয়েছে। পড়ে দেখ কে কি বলছে -

বিক্রমজিত গুপ্ত, কলকাতা
এক কথায় অতি উপাদেয়। ছোটদের চোখটা আর নেই তাই বলতে পারব না তাদের কিরকম লাগবে। তবে নিঃসন্দেহে এই ম্যাগাজিন খুব জরুরী একটা পদক্ষেপ। অন্তত যে বাবা মা রা এই যুগে তাদের ছেলেমেয়েদের বাংলা গল্প বা এক কথায় বাংলা ভাষায় স্বপ্ন দেখাতে চাইবে তাদের কাছে খুব আনন্দের সংবাদ।...ইচ্ছামতী সেই মতি খুঁজে পাক যেটা অনেকদিন আগে হারিয়ে ফেলেছি।

পল্লব ভট্টাচার্য, শিলিগুড়ি

খুব ভাল লাগল। একেবারে অন্য স্বাদের সাইট। ছোটদের ও খুব ভালো লাগবে আশাকরি।

সুমন্ত সরকার, বালি

...এইরকম একটা উদ্যোগ কে সাধুবাদ না জানিয়ে পারলাম না, বিশেষ করে প্রথম পাতা টা পড়ে খুব ভালো লাগলো, মনে হল যদি সেই ছোটবেলাটাকে আবার ফিরে পেতাম...ফিরে দেখা - যারা চ্যাপলিনের জীবনী এখনো পড়েনি, তাদের জন্য...

ময়ূরী সান্যাল, বালি

খুব ভাল লাগল পড়ে। সব থেকে সুন্দর "ইচ্ছামতী" নামটা। ইচ্ছে ডানায় ভর করে উড়ে যাবার ক্ষমতা একমাত্র ছোটদের ই থাকে... আরো অনেক সুন্দর সুন্দর ই-পত্রিকা পেতে চাই তোমাদের কাছ থেকে।

নবনীতা দাস, হায়দ্রাবাদ

Very nice. Had a great time going through the write up's. Good page layout... Wish you success...

শ্রাবণী চক্রবর্তী, চেন্নাই

The site very impressive , it has all the features to retain the traditional bengali culture.
Many thanks to you all who have taken the inititive to create such a wonderful site . Something i feel it is "look beyond of yourself "

মঞ্জি ভদ্র, নতুন দিল্লী

আমি যদিও অনেক বড়, তবু ...পত্রিকা ভালো লেগেছে। আশাকরি যাদের জন্য বানিয়েছ তাদের ও ভালো লাগবে।

সম্পূর্ণা ঘোষ, এসেক্স, যুক্তরাষ্ট্র, ৮ বছর

ডিয়ার চাঁদের বুড়ী, ইচ্ছামতী পড়ে আমার খুব ভাল লাগল। আমার নাম সম্পূর্ণা ওরফে জিনি। আমি ৮ বছরের...আমি দুটো ছবি অ্যাটাচ করে পাঠাচ্ছি...আমি পরে লেখাও পাঠাব।

সুশান্ত বিশ্বাস, সম্পাদক, চর্চা ওয়েব ম্যাগাজিন

We appreciate your beautiful endeavour for making online a well formatted chidrens' webzine. We wish every success of your initiative.

আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।
undefined

ফেসবুকে ইচ্ছামতীর বন্ধুরা