সবুজ মনের রসদ
Ichchhamoti Logo
দুষ্টু চাঁদু

পশুদের দুই প্রকার। এক গৃহপালিত পশু। দুই বন্য পশু। আমার সবথেকে পছন্দের পশু হল গৃহপালিত পশু, কারণ গৃহপালিত পশু খুব শান্ত প্রকৃতির হয়। আমার মামা বাড়িতে একটি গাই গরু আছে। তার নাম লালি। লালির একটা ছোট বাছুর হয়েছে। তার নাম চাঁদু। চাঁদুর মাথায় একটা সাদা দাগ ছিল বলে তার নাম দিয়েছিলাম চাঁদু। চাঁদুর গায়ের রং বাদামী। চাঁদু খুব দুষ্টু। আমি যখন মামাবাড়ি গিয়েছিলাম তখন চাঁদু আমার সঙ্গে খেলা করত। চাঁদু এদিক ওদিক ঘোরাফেরা করত বলে আমার দিদুন ওর গলায় একটা ঘন্টি বেঁধে দিয়েছিলেন। তাতে ঠুন ঠুন করে আওয়াজ হত। যাতে করে চাঁদুর সাড়া পাওয়া যায়। চাঁদুর একটি মজার ঘটনা আছে। আমি দুধ খেতে ভালোবাসি, তাই দিদুন চাঁদুকে রাতে বেঁধে দিয়েছিলেন ওর মার কাছ থেকে একটু দূরে, যাতে সকালে ওর মার কাছ থেকে দুধ দুইয়ে নেওয়া যায়। কিন্তু চাঁদু খুব দুষ্টু তাই সে রাতে দড়ি ছিঁড়ে তার মায়ের কাছে গিয়ে দুধ খেয়ে ফেলেছে। আমার দিদুন ঘুমোতে যাওয়ার আগে লালি ও চাঁদুকে দেখে ঘুমোতে যান এবং সকালে ঘুম থেকে উঠে লালি ও চাঁদুকে দেখে আসতেন। সেদিন দিদুন দেখে অবাক চাঁদু তার মায়ের সব দুধ খেয়ে ফেলেছে। তাই সেদিন আর আমার দুধ বা মিষ্টি কোন কিছুই খাওয়া হল না। পরের দিন আবার দিদুন চাঁদুকে বেঁধে দিল। সেদিন আর চাঁদু দড়ি ছিঁড়ে ফেলতে পারলো না। সেইদিন দিদুন চাঁদুর মায়ের দুধ দুইয়ে নিয়ে ছানার বিভিন্ন মিষ্টি তৈরি করল আর তা খেয়ে আমি খুব খুশি হয়েছিলাম।

এই লেখাটি প্রকাশিত হয়েছে 'আমার পছন্দের জীবজগৎ' লেখালিখির খেলার অংশ রূপে।

আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।
undefined

ফেসবুকে ইচ্ছামতীর বন্ধুরা