সবুজ মনের রসদ
Ichchhamoti Logo
ঠিকদুপুরে-অদ্ভুতুড়ে

হঠাৎ সেদিন মেঝের প’রে
উপুড় ঝুড়ি আপনি ঘোরে।
ঘুরছে ঝুড়ি এঘর-ওঘর
বলছে সবাই, "জাপটিয়ে ধর।"
হুকুমটা কে দিচ্ছে, কাকে?
পালাতে চায় সবাই আগে।
ঘটছে একি দুপুরবেলা-
ঘরের মাঝে ভূতের খেলা!
হুড়মুড়িয়ে বাইরে এসে
দরজা দিলাম জোরসে ঠেসে।
ঘরের ভিতর ছিল ভোলা
ঘুমালে পরে যায় না তোলা।
জানলা দিয়ে বলছি সবাই -
"ওরে ভোলা, পালিয়ে আয়।"
সবাই মিলে ডাকার চোটে
হঠাৎ যে তার ঘুমটা ছোটে।
ঘুমের ঘোরে উঠল বসে
তড়াক্ করে এক নিমেষে,
রগড়ে নিয়ে চোখ দু’খানা
দেখছে ভোলা ব্যাপারখানা।
ডাইনে-বাঁয়ে আগে-পিছে
চলছে ঝুড়ি নিজে নিজে!
ঘুরছে ঝুড়ি আপন মনে
থমকাল ঠিক ঘরের কোণে।
বলছে সবাই সাহস দিয়ে -
"ধর দেখি তুই, দৌড়ে গিয়ে।"
চলল ভোলা গুটি-গুটি
আমরা ভয়ে গুটি-সুটি।
কেউ বলছে,"করবে মাটি -
লাগবে ভোলার দাঁত-কপাটি।"
খপ্ করে সে ধরল চেপে -
উঠল ঝুড়ি একটু কেঁপে।
ঝুড়ির নিচে হাঁচড়-পাঁচড়
কী জানে কে কাটছে আঁচড়!
বাধিয়ে নিয়ে এক আঙুলে
ধরল ঝুড়ি একটু তুলে।
নিচ্ছে ভোলা বেজায় ঝুঁকি,
ঝুড়ির নিচে কী দিচ্ছে উঁকি?
সুড়ুৎ করে পাশ-কাটিয়ে
পালায় পুষি লেজ গুটিয়ে।

আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।
undefined

ফেসবুকে ইচ্ছামতীর বন্ধুরা