সবুজ মনের রসদ
Ichchhamoti Logo
সবাইকে জানাই দোলের শুভেচ্ছা

কি গো বন্ধু, কেমন কাটল তোমার গত সপ্তাহটা? ইচ্ছামতীর পাতায় নতুন ধাঁধা গুলো সমাধান করেছিলে কি? আর পড়েছিলে নতুন ছড়াগুলি? এদিকে ইচ্ছামতী তো আবার হাজির হয়েছে নতুন সব মনের রসদ নিয়ে। এই সপ্তাহের ইচ্ছামতীতে আছে তোমার দুই বন্ধুর লেখা ছড়া- 'ইচ্ছেমত বিভাগে' ।'ইচ্ছেমতন' বিভাগ হল তোমার ইচ্ছেমতন লেখা এবং ছবি আঁকার জন্য আলাদা করে রাখা। আর এবারে যারা দুজনে লিখেছে, তারা কিন্তু স্কুলে নিয়মিতভাবে বাংলা পড়েনা। মুম্বই শহরের এই দুই মেয়ে ছোট্ট মেয়ে, আরো অনেকের সাথে, আলাদা করে বাংলা শেখার ক্লাস করতে যায়, আর বাংলা ভাষাকে ভালবেসে ছড়া লেখার চেষ্টা করে। ওদের জন্য একটু বেশি করে হাততালি দেওয়া উচিত,তাই না?

এই সপ্তাহে শুরু হল এক ধারাবাহিক ভ্রমণকাহিনী, আর তার সাথে রয়েছে জানা-অজানা বিভাগে অল্প বিজ্ঞান আর অল্প ইতিহাস।সব কিছুই পড়ে দেখ কিন্তু।

আর দুইদিন পরেই দোলপূর্ণিমা। রঙের উৎসব। নতুন জীবনকে বরণ করে নেওয়ার উৎসব। যদিও এটি মূলতঃ হিন্দুদের একটা উৎসব, কিন্তু একে অপরকে রঙ মাখিয়ে বন্ধুত্বের হাত বাড়ানোর ইচ্ছা হলে জাতি-ধর্ম এইসব ব্যাপার মাথায় না রাখাই ভাল। তাই যদি তুমি দোল খেলার সুযোগ পাও, সুযোগ পাও তোমার বন্ধুদের আবির মাখাবার, যদি তোমার ইচ্ছা হয় দোল খেলতে, অবশ্যই হাত বাড়িয়ে দিও। তবে হ্যাঁ, কেউ যদি অসুস্থ থাকে, বা অনিচ্ছুক হয়, তার ওপরে জোর করনা কখনো। বাজারে পাওয়া নানারকমের রঙে অনেক রাসায়নিক মেশানো থাকে, তাই নিজের এবং অন্যদের চোখ বাঁচিয়ে রঙ মাখিও।

এই সপ্তাহে ইচ্ছামতীর পাতায় রয়েছেঃ

এক যে ছিল ভালুক
বিভীষিকার সন্ধ্যা
র‍্যুকানের আয়না- আঁধার সরায়, আলো আনে
ঊদেয়ার রাজাদের দেশ - মহিশূর-পর্ব ১


এই রঙের উৎসবে, ইচ্ছামতী আর চাঁদের বুড়ি তোমার আর তোমার বন্ধুদের সাথে ভাগ করে নিচ্ছে রামধনুর সাত রঙ, সূর্য ওঠা ভোরের রঙ, সাত সমুদ্দুর তের নদীর জলের রঙ, তেপান্তরের মাঠ-মাঠের শেষের দিগন্ত ছোঁয়া বনের রঙ, পূর্ণিমার চাঁদের রঙ, তারায় ভরা আকাশের রং...আরো কত-শত রঙ...নাইবা থাকুক তাদের সব ভাল ভাল নাম, তাও স-অ-ব দিলাম তোমায়...

খুব ভাল থেক, কেমন?

আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।
undefined

ফেসবুকে ইচ্ছামতীর বন্ধুরা