দুগ্গা ঠাকুর আসছে ধরায়
খুশির আবেশ হৃদয় ভরায়
পড়াশোনা সব শিকেয় তুলে
কাটবে শুধুই হেসে খেলে ।
রঙবেরঙের পোষাক পরে
কাটবে সময় ঘুরে ফিরে
মনের মতো খাবার হবে
ভুরিভোজটাও জমিয়ে হবে ।
প্যাণ্ডেলেতে ঠাকুর দেখে
করবো প্রণাম দুগ্গা মাকে
আশীষ লব জগৎমাতার
দুঃখ যেন ঘোচে সবার।
ছবিঃমহাশ্বেতা রায়
আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।
একফালি হাসিটার
মন মোটে ভালো নেই,
হচ্ছে না হাসিটা
খুশি কোনো কারণেই।
কাঁদছে সে অঝোরে-
একা একা দাঁড়িয়ে,
কেমন করে হাসি
গেছে নাকী
রামছাগলের ছানা,
খাদ্য যে তার জানা,
সকাল বিকেল, একনাগাড়ে
খেয়েই যাবে টানা।
সব কিছু তার 'বেড়ে',
কিচ্ছুটি না ছেড়ে
আপন মনে চিবিয়ে
'দাদখানি চাল, মুসুরির ডাল,
চিনি-পাতা দই,
দু'টা পাকা বেল, সরিষার তেল,
ডিমভরা কই।'
পথে হেঁটে চলি, মনে মনে বলি,
পাছে হয় ভুল;
পুজো আসা মানে ইচ্ছামতীর কাছে একটা খুব ভাল সময়। কারণ ,পুজোর আগেভাগেই ইচ্ছামতীর জন্মদিন। আর জন্মদিন মানেই তো একবছর বড় হয়ে যাওয়া, আরেকটু
...
বাবা খরগোশ সক্কাল সক্কাল বেরিয়েছে খাবারের খোঁজে। বাড়িতে তার গিন্নি, সাথে চারটে দামাল দস্যি ছেলে - ইয়ার্ড্,
...
বনজ্যোৎস্নার মাঠে,
মহুল-মহুল হালকা হাওয়ায়
রাতটা যদি কাটে –
বলবে তুমি, কেমন করে পথ হারালাম শেষে ?
কাঁচা বাঁশের
এ হল পশ্চিম আফ্রিকার ঘানা দেশের গল্প।
একদিন এক চাষা কিছু ওল খুঁজতে গেল।
সে যখন মাটি খুঁড়ছিল, তখন একটা ওল তাকে বলল, "তুমি আমাকে জল দাও নি।
...
পয়সা বাঁচাতে গিয়ে
দরজিকে বলে কয়ে
এনে ছাঁট কাপড়ের ডাঁই
মা দিল করে সেলাই।
পাঁচ-পাচঁটি ভাইবোন আমরা
কোলেরটি আদরের ভাই –
পাঁচ-পাঁচটি ছিন্ন কাঁথা
অনেকদিন আগে জয়পুর শহরে এক কাঠুরে বাস করত। সে খুব পরিশ্রমী ছিল। তার বউ লোকের বাড়ি কাজ করত। তাদের এক ছেলে ছিল। তাদের
...
একটা প্রজাপতি ছিলো । সে খুব সুন্দর । তার অনেক বন্ধু , কিন্তু তাদের মধ্যে চড়াই ছিলো খুব পাজি। একদিন চড়াই তার
...