সবুজ মনের রসদ
Ichchhamoti Logo
সবুজ শিক্ষক দিবস পালনের আহ্বান

শত ব্যস্ততার মাঝে জানালার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ওই গাছের দিকে তাকিয়ে আমরা ভালো থাকি।একটু রোদে কষ্ট হলে আমরা ছুটে গিয়ে ওই গাছের নীচে গিয়ে বসি।প্রাণ খুলে,মন খুলে বাঁচতে পারি।কিন্তু এখন যে আমাদের নিঃশ্বাস নিতে বড়ো কষ্ট হচ্ছে।এমনটাই যে হওয়ার কথা ছিলো। এই ভাবে যত দিন যাবে হারিয়ে যাবে সবুজ।সেই সাথে সাথে মানুষগুলো।এটাই হয়তো আমাদের সভ্যতা। যতই উন্নয়ন হচ্ছে ততই কমে যাচ্ছে গাছের সংখ্যা। প্রতিনিয়ত বেড়ে চলা মানুষের সাথে তাল মিলিয়ে লাগানো হচ্ছে না আর গাছ। ফলাফল ! সে তো দেখতেই পাচ্ছো।আজ মাকে, কাল ছেলেকে ভর্তি করতে হচ্ছে হাসপাতালে।তবু দেখো গাছের উপকারিতার কথা আজ আমাদের কারও অজানা নয়। কিন্তু শুধু অভাব গাছ লাগানোর। যান্ত্রিকতার সাথে আমরাও যান্ত্রিক হয়ে উঠছি।

তাই সবাইকে বলা একটি হলেও গাছ লাগাও। তোমার পরিপার্শ্বের সবাইকে উৎসাহিত করুন গাছ লাগাতে।একটু একটু করে প্রাণের জন্ম দিতে। আসন্ন শিক্ষক দিবসকে করে তোলো সবুজ দিন। বাঁচিয়ে রাখার দিন। শিক্ষক-শিক্ষিকাদের একটা পেন উপহার দেওয়ার পরিবর্তে হাতে তুলে দাও একটা গাছ। শিক্ষক-শিক্ষিকাদের নিয়ে স্কুলে একটা বাগান তৈরী করার শপথ নাও। হাতে হাতে গাছ লাগাও। রোজ জল দাও। বড়ো করে তোলো।


মুর্শিদাবাদ মেডিকাল কলেজের উদ্যোগে কলেজে ক্যাম্পাসে পোঁতা হল প্রায় ২০০টি গাছের চারা

সবুজ গাছ আগলে রাখবে তোমাকে। দেখবে কত সুস্থ আছ। দেখবে তোমার চারপাশ কত সুস্থ আছে। সবুজ ছাড়া যে আর কোনও ওষুধ নেই এই দূষিত পৃথিবীতে।

তোমার গাছ লাগানোর ছবি তুলে নিজের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে পোস্ট করো নিচের হ্যাশট্যাগগুলো দিয়ে।

#The_Green_Teachers_Day
#The_Green_Day
#সবুজ_দিবস
#শিক্ষক_দিবস

 বিস্তারিত জানতে  এই পেজের ইনবক্সে যোগাযোগ করো।

https://www.facebook.com/TheGreensDay

তথ্যঃ সাইফুল ইসলাম খান, অনির্বাণ চট্টোপাধ্যায়, সৌরভ দাস

ছবি সৌজন্যঃ মুর্শিদাবাদ মেডিকাল কলেজ, চাদর, পিক্সাবে

আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।
undefined

ফেসবুকে ইচ্ছামতীর বন্ধুরা