সবুজ মনের রসদ
Ichchhamoti Logo
একটি সুখকর ভ্রমণ

হেমা আর তার মা বাবা একটি গাড়িতে করে পাহাড়ি অঞ্চলে ঘুরতে বের হয়।
"পাহাড় কী সুন্দর!" হেমার মা বলে উঠল।

কিছুক্ষণ পর, হেমার বাবা চেঁচিয়ে উঠে বললেন, "এখানে একটা হাতি তার বাচ্চা দাঁড়িয়ে আছে।"

হেমা তাদের দেখে ভয় পেয়ে গেল। ওর মাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরল। হেমা জানত হাতিরা সাঙ্ঘাতিক হয়।
হাতিদুটো হেমার দিকে চেয়ে দেখল আর কিছুই করল না। কিছুক্ষণ পর ওরা সেখান থেকে চলে গেল।

"ওরা কেন আমাদের কোনও ক্ষতি করল না?" হেমা ওর মাকে জিজ্ঞেস করল।

"কারণ, সব হাতিই হিংস্র হয় না। বাচ্চার সঙ্গে হাতিটাকে মিষ্টি দেখতে লাগছিল না?" হেমার মা জিজ্ঞাসা করেন ।

"হ্যাঁ মা" হেমা উত্তর দিল। ওর মা তখন ওকে আদরে জড়িয়ে ধর।

পরেরদিন প্রাতঃরাশ শেষ করে হেমা রঙিন ক্রেয়ন দিয়ে হাতি আর ওর বাচ্চাটাকে আনন্দে আঁকতে শুরু করল।

 

গল্প লিখেছেঃ
অর্ণা ভট্টাচার্য ,
তৃতীয় শ্রেণি, সেন্ট ক্রিসপিন্স সিনিয়র সেকেন্ডারি স্কুল, গুরগাঁও

(গল্পটি অনুবাদ করে পাঠিয়েছেন অর্ণার মা শেলী ভট্টাচার্য। ইংরেজিতে লেখা অর্ণার মূল গল্পটি নীচে দেওয়া রইল।)

A pleasant trip

Hema and her parents were going to hill area by car.
"Wow! look at the beauty of hill" Hema's mother said.
After sometimes Hema's father screamed "there is an elephant and her baby."
Hema was scared to see them. She hugged her mother tightly. Hema knew that elephants are very dangerous. They look at her and did not do anything. After sometimes, the elephant and her baby went away. Hema asked her mother "why those elephants did not hurt us?"

"Because every elephant is not dangerous. They were looking very cute with her baby. Yes or no?" mother asked.

"Yes mom" said Hema. Then mother hugged her.

On next day after finishing her breakfast Hema started drawing with colourful crayons gladly ... A mother and baby elephant.

 

গ্রাফিকঃ মিতিল

আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।
undefined

ফেসবুকে ইচ্ছামতীর বন্ধুরা