সবুজ মনের রসদ
Ichchhamoti Logo
প্রাগের অ্যালবাম

চেক রিপাবলিকের রাজধানী প্রাগ হল ইওরোপিয়ান ইউনিয়নের প্রধাণ বড় নগরগুলির মধ্যে একটি। এই মহানগরের মধ্যে দিয়ে বয়ে গেছে ভোলটাভা নদী। প্রাগের ইতিহাস প্রায় ১১০০ বছরের পুরনো, আর ১৯৯২ সাল থেকে প্রাগের ঐতিহাসিক কেন্দ্রস্থলটিকে ইউনেস্কো হেরিটেজ সাইট হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে। 'সিটি অফ আ হান্ড্রেড স্পায়ারস' নামে পরিচিত এই মহানগরের ছবি এবার ইচ্ছামতীর পাতায়। প্রাগের অ্যালবাম দেখতে দেখতে হয়ে যাক এই মহানগরে এক মানসভ্রমণ।

ভোলটাভা নদীর ওপর চার্লস সেতু; অপরদিকে দূরে দেখা যাচ্ছে প্রাগের রাজপ্রাসাদ। এই সেতুর ইতিহাস নিয়ে গল্প রয়েছে প্রচুর; ছবিটি তোলা হয়েছে এই সেতুর টাওয়ারের ওপর থেকে।
মানেসুভ (Mánesův)সেতু থেকে তোলা চার্লস সেতুর ছবি
বোহেমিয়া থেকে বালিপাথর আনিয়ে চার্লস সেতু বা চার্লস্‌ ব্রীজ তৈরি করা হয়েছিল । এই সেতু শুধুমাত্র পথচারীদের জন্য; এই সেতু গথিক স্থাপত্যের এক অনন্য নিদর্শন।
চার্লস্‌ ব্রীজে দেখা মেলে অসংখ্য শিল্পীর। তাঁদের পাশে রাখা চেয়ারে বসার সুযোগ পেলে তুমিও পেতে পার চারকোলে আঁকা তোমার নিজের ছবি
ঢালু ছাদ গুলি সব কমলা, গম্বুজগুলি সবুজ - চার্লস্‌ ব্রীজ টাওয়ার থেকে তোলা প্রাগের বাড়িঘরের ছবি
্রাগের ট্রাম - সাধারণ মানুষদের কাছে খুব দরকারি এক পরিবহন। রংচঙে, দ্রুতগতির এই ট্রামগুলি সময় মেনে চলে আর তোমাকে নিয়ে যেতে পারে নানান সুন্দর পথে
প্রাগের পুরোনো রাস্তায় পর্যটকদের নিয়ে চলেছে টয় ট্রেন
প্রাগ প্রাসাদের প্রবেশপথের সামনে বেহালাবাদক
্রাগ প্রাসাদ চত্বরে সেন্ট ভিটাস ক্যাথেড্রাল
মনোমুগ্ধকর সেন্ট ভিটাস ক্যাথেড্রালের ভেতরে
ঘোড়ায় টানা গাড়ি, প্রাগের রাজপথে
রেস্তোরাঁর সামনে ফুলের বাগান
এই মধ্যযুগীয় ঘড়িটি স্থাপন করা হয়েছিল ১৪১০ সালে; এটা পৃথিবীর জ্যোতির্বিজ্ঞান-সংক্রান্ত প্রথম তিনটি ঘড়ির মধ্যে তৃতীয় স্থান অধিকার করে; ঘড়িটি এখনো পুরোপুরি ঠিকঠাক চলে।
ব্রেকফাস্ট, ক্যাফে আর মিউজিক ক্লাব - পাশাপাশি
লেটনা পার্ক থেকে দেখা যায় প্রাগ এর নদী এবং অসংখ্য সেতুগুলির এই অসাধারণ দৃশ্য
রাতের অন্ধকারে আলো ঝলমল প্রাগের রাজপ্রাসাদ আর চার্লস্‌ ব্রীজ

আমরা, ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে সত্যনিষ্ঠার সঙ্গে শপথগ্রহণ করছি এবং তার সকল নাগরিক যাতে : সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তা,মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা; সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং তাদের সকলের মধ্যে ব্যক্তি-সম্ভ্রম ও জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুনিশ্চিত করে সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে; আমাদের গণপরিষদে, আজ,১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং নিজেদের অর্পণ করছি।
undefined

ফেসবুকে ইচ্ছামতীর বন্ধুরা