খেলাঘরখেলাঘর

কচি-কাঁচার প্রতি

তোমরা হাসো দেখেই প্রাণে এক চিলতে হাসি।
তোমরা আছো, তাই তো আজও বাঁচতে ভালোবাসি।
তোমরা কাঁদো বলেই তবু হঠাৎ জেগে উঠি –
গোলকধাঁধার জাল সরিয়ে সূর্য ছুঁতে ছুটি।

নতুন মুকুল, খুশির খবর ছড়িয়ে কলরোলে
বাড়িয়ে মুঠি দাঁড়াও উঠে বিশ্বমায়ের কোলে।
পড়ুক চোখে এই পৃথিবীর বিচিত্র বর্ণালী –
সুনীল সাগর, সবুজ মাটি, দিগন্ত স্বর্ণালী।
বইতে থাকুক স্নিগ্ধ বাতাস, দরজা-জানলা হাট।
দৌড়ে চলার পথ ছুঁয়ে যাক তেপান্তরের মাঠ।

ঘুচিয়ে কালো অন্তরে দাও নতুন দিনের স্বাদ –
ভোরের কলি, এই আমাদের ছোট্ট আশীর্বাদ।


অনিরুদ্ধ সেন
থানে, মহারাষ্ট্র

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনীয়ার ও মুম্বইয়ের টাটা ইনস্টিটিউট অফ ফান্ডামেন্টাল রিসার্চের অবসরপ্রাপ্ত বিজ্ঞানী অনিরুদ্ধ সেন কলকাতা-মুম্বইয়ের বিভিন্ন সাময়িকপত্র ও ওয়েব ম্যাগাজিনের নিয়মিত লেখক। তাঁর লেখা ও অনুবাদ বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায়, এবং সংকলিত বই আকারে প্রকাশিত হয়েছে।